Pages

Loading...

Wednesday, June 1, 2011

বিনিময় বিলের অংক করার পূর্বে যা অবশ্যই জানতে হবে


যা জানতে হবে:

বিনিময় বিলের পক্ষসমূহ:

  1. আদেষ্টা---বিক্রেতা---বিল প্রস্তুতকারী---১ম পক্ষ---মূল মালিক---পাওনাদার

  1. আদিষ্ট---ক্রেতা---যার উপর বিল প্রস্তুত করা হয়---স্বীকৃতিকারী---২য় পক্ষ-দেনাদার

  1. প্রাপক: আদেষ্টা নিজে অথবা যে ব্যক্তির নিকট মূল্য পরিশোধের নির্দেশ দিয়ে থাকে।

  1. স্বীকৃতিকারী: আদিষ্ট নিজে অথবা যে বিলে স্বীকৃতি প্রদান করে মেয়াদ শেষে বিলের টাকা
  2. পরিশোধ করতে সম্মত হয়। অনেক সময় অন্য ব্যক্তির পক্ষে ব্যাংকও স্বীকৃতি দিয়ে থাকে।

  1. ধারক: স্বীকৃতির পর পরিশোধ পর্যন্ত বিলটি যার কাছে থাকে।

  1. প্রকৃত ধারক: যে ব্যক্তি বিলের টাকা সংগ্রহ করে।

  1. অনুমোদনকারী: আদেষ্টাই অনুমোদনকারী। তবে অন্য কোন ধারকও অনুমোদনকারী হতে পারে। বিলের বিপরীত পৃষ্টায় বা সংযুক্ত কাগজে স্বাক্ষর দিয়ে অনুমোদন দিতে পারে।

  1. অনুমোদিত প্রাপক: অনুমোদনের বলে যিনি বিলের মালিকানা লাভ করেন।

  1. প্রয়োজনবোধে রেফারী: বিল প্রত্যাখ্যাত হলে ধারক বিলটি যার নিকট উপস্থাপন করে তাকে রেফারী বলে। বিল প্রত্যাখ্যাত হলে আদেষ্টা বা ধারক কোন বিশেষ ব্যক্তির নামে উল্লেখ করতে পারে যার নিকট বিলটি অভিযোগের জন্য উপস্থাপন করা যায়। এ ব্যক্তিকে প্রয়োজনবোধে রেফারী বলে।

গুরুত্বপূর্ণ:
অনুগ্রহ দিবস: বিলের মেয়াদ শেষ হবার পরেও অতিরিক্ত তিন দিন (০৩) সময় দেওয়া হয়, তাকে অনুগ্রহ দিবস বলে। বাংলাদেশে বিলের মেয়াদপূর্তির দিন ছুটি থাকলে ছুটির পরের দিন বিল পরিশোধ করা যায়। কিন্তু ইংল্যান্ডে ছুটির পূর্ববর্তী কার্যদিবসে বিলের টাকা পরিশোধ করতে হয়।

মেয়াদপূর্তি: মেয়াদী বিলের ক্ষেত্রে বিলে উল্লেখিত মেয়াদ শেষে আরো অতিরিক্ত (০৩) তিন দিন যোগ করে মেয়াদপূর্তি তারিখ পাওয়া যায়।

নোটারী পাবলিক/লেখ্য প্রমাণক: হ্স্তান্তরযোগ্য ঋণ দলিল হতে উদ্ভুত বিবাদ নিষ্পত্তি, বিল প্রত্যাখ্যাত হলে তা লিপিবদ্ধ করে প্রত্যা্খ্যান বিষয়ে উপযুক্ত সার্টিফিকেট সরকারের পক্ষ থেকে যিনি করেন তাকে নোটারি পাবলিক বলে। তার প্রদত্ত সার্টিফিকেট আদালতে প্রত্যাখ্যানের প্রমাণ হিসেবে গ্রহণ করা হয়।

নথিভুক্তকরণ বা নোটিং: অস্বীকৃতিজনিত বা অপরিশোধজনিত কারণে বিল প্রথ্যাখ্যাত হলে লেখ্য প্রমাণকের দ্বারা প্রত্যাখ্যানের ঘটনা লিপিবদ্ধকরণ প্রক্রিয়াকে নোটিং বলে। প্রত্যাখ্যাত বিল নথিভুক্তকরণের জন্য যে ফি নোটারি পাবলিককে দেওয়া হয় তাকে নথিভুক্তকরণ বা নোটিং বলে। বিলের ধারক এ খরচ দিয়ে থাকে। পরবর্তীতে আদিষ্টের নিকট হতে আদায় করা হয়।

প্রতিবাদকরণ বা প্রটেস্টিং: অস্বীকৃতি বা অপরিশোধজনিত কারণে বিল প্রত্যাখ্যাত হলে লেখ্য প্রমাণকের দ্বারা প্রত্যাখ্যাত বিষয়টি নথিভুক্ত করে প্রমাণস্বরূপ সার্টিফিকেট গ্রহণ করেন। এ সার্টিফিকেট বা সনদপত্র গ্রহণ করাকে প্রতিবাদকরণ বলে। অভ্যন্তরীণ বিলের ক্ষেত্রে নোটিং বা নথিভুক্তকরণই যথেষ্ট কিন্তু বৈদেশিক বিলের ক্ষেত্রে নোটিং ও প্রতিবাদকরণ উভয়ই প্রয়োজন।

বিলের বাট্টাকরণ: আদেষ্টা বা ধারক বিলের মেয়াদপূর্তির পূর্বে কমমূল্যে বিল বিক্রয় করার প্রক্রিয়াকে বিনিময় বিলের বাট্টাকরণ বলে। উল্লেখ্য, আদিষ্ট বা স্বীকৃতিকারী মেয়াদ শেষে বিলের অর্থ পরিশোধ না করলে ব্যাংক বা বিলের দালাল অমর্যাদার নোট ও প্রতিবাদকরণের কার্য সম্পাদনের পর ধারককে বিলটি ফেরত দিয়ে তার নিকট হতে বিলের মূল্য সংগ্রহ করতে পারে।

বিনিময় বিলের নবায়ন: আদেষ্টা বা ধারক ও স্বীকৃতিকারী পারস্পরিক সম্মতিতে পুরাতন বিলটি প্রত্যাখ্যান না করে অতিরিক্ত সময় বাড়িয়ে নিতে পারে। এক্ষেত্রে পুরাতন বিলটি বাতিল করতে হয়। নতুন সময়ের বিলে ক্ষেত্র বিশেষে সুদ ও খরচ যোগ করে নিতে হয়।

বিনিময় বিলের নিরস্তকরণ: মেয়াদী বিনিময় বিলের মূল্য মেয়াদপূর্তির পূর্বে স্বীকৃতিকারী বা আদিষ্ট কর্তৃক বিলের ধারকের সম্মতিতে পরিশোধ করাকে বিনিময় বিলের নিরস্তকরণ বলে। এক্ষেত্রে আদেষ্টা যত টাকা কম নেয় তাকে রিবেট বা রেয়াত বলে। এই রিবেট আদিষ্টের আয় এবং আদেষ্টার খরচ।

অর্থসংস্থানকারী বা উপযোগ বিনিময় বিল: যে বিনিময় বিল কোন প্রতিদান ছাড়াই সাময়িকভাবে আদেষ্টা ও আদিষ্টের সাময়িক আর্থিক সমস্যা সমাধানে অর্থসংস্থানের উদ্দেশ্যে প্রস্তুত ও স্বীকৃত হয়, তাকে অর্থসংস্থানকারী বিনিময় বিল বলে। প্রতিদান নেই বলে আইনের চোখে এ বিল অচল। অনেক ক্ষেত্রে উভয় পক্ষই পরস্পরের উপর একই অংকের বিল প্রস্তুত করে উভয়ে অর্থসংস্থান করে থাকে। এক্ষেত্রে মেয়াদপূর্তিতে পুনরায় অর্থের আদান প্রদানের প্রয়োজন হয় না।

মেয়াদপূর্তি দিবস নির্ণয়ঃ
                          দিন      মাস    বছর
বিল প্রস্তুতের তারিখ        *       *      *
মেয়াদ                 *        *
অনুগ্রহ দিবস                    -      -


জাবেদার নিয়মাবলী:


১। যখন ধারে পণ্য বিক্রয় করা হয়—
আদেষ্টার বই:
           আদিষ্ট হিসাব  ডে:
           বিক্রয় হিসাব  ক্রে:

আদিষ্টের বই:
           ক্রয় হিসাব    ডে:
           আদেষ্টা হিসাব  ক্রে:

২। যখন বিলে স্বীকৃতি প্রদান করা হয়—
আদেষ্টার বই:
           প্রাপ্য বিল হিসাব  ডে:
           আদিষ্ট হিসাব    ক্রে:
আদিষ্টের বই:
     আদেষ্টা হিসাব    ডে:
     প্রদেয় বিল হিসাব  ক্রে:

৩। যখন মেয়াদপূর্তিতে বিলের টাকা পাওয়া যায়—
আদেষ্টার বই:
           নগদান হিসাব    ডে:
           প্রাপ্য বিল হিসাব  ক্রে:
আদিষ্টের বই:
     প্রদেয় বিল হিসাব  ডে:
     নগদান হিসাব    ক্রে:
৪। বিলটি আদেষ্টা কর্তৃক যদি তার পাওনাদারকে অনুমোদন করে—
আদেষ্টার বই:
     অনুমোদিত প্রাপক হিসাব  ডে:
     প্রাপ্য বিল হিসাব        ক্রে:
অনুমোদিত প্রাপকের বই:
     প্রাপ্য বিল হিসাব    ডে:
     আদেষ্টা হিসাব      ক্রে:


যখন মেয়াদপূর্তিতে বিলের অর্থ পাওয়া যায় তখন আদেষ্টার পরিবর্তে অনুমোদিত প্রাপকের বইতে টাকা পাওয়ার জাবেদা হবে—
     নগদান হিসাব ডে:
     প্রাপ্য বিল হিসাব ক্রে: 

৫। বিলের বাট্টাকরণ—
     আদেষ্টা/ধারক/অনুমোদন বলে প্রাপক বিলটি বাট্টা করলে যে বাট্টা করবে তার বইতে জাবেদা হবে—
           নগদান হিসাব    ডে:
           প্রদত্ত বাট্টা হিসাব  ডে:
           প্রাপ্য বিল হিসাব  ক্রে:
এক্ষেত্রে মেয়াদপূর্তিতে বিলের টাকা পাওয়ার জাবেদা শুধু বাট্টাকারী প্রতিষ্ঠানের বইতে হবে।

বাট্টাকারীপ্রতিষ্ঠান/ ব্যাংকের বইতে জাবেদা হবে (যদি ব্যাংকে বাট্টা করা হয়)
যখন বাট্টা করা হয়:
     বাট্টাকৃত প্রাপ্য বিল হিসাব    ডে:
     নগদান হিসাব            ক্রে:
     প্রাপ্ত বাট্টা হিসাব          ক্রে:
যখন বিলের টাকা পাওয়া যায়:
          নগদান হিসাব            ডে:
          বাট্টাকৃত প্রাপ্য বিল হিসাব    ক্রে:
আদিষ্ট যদি ব্যাংকের মাধ্যমে টাকা পরিশোধ করে তাহলে আদিষ্টের বইতে পরিশোধের জাবেদা হবে—
          প্রদেয় বিল হিসাব     ডে:
          ব্যাংক হিসাব        ক্রে:
  (এক্ষেত্রে অন্য পক্ষদের জাবেদায় কোন প্রভাব পড়বে না)

৬। বিল আদায়ের জন্য ব্যাংকে প্রেরণ এবং মেয়াদপূর্তিতে আদায়—
(ক) ‍যিনি বিল আদায়ের জন্য ব্যাংকে জমা দিচ্ছেন তার বইতে—
           ব্যাংক বিল আদায় হিসাব     ডে:
           প্রাপ্য বিল হিসাব          ক্রে:

(খ) ব্যাংক কর্তৃক বিল আদায় হলে যিনি জমা দিয়েছেন তার বইতে—
           ব্যাংক হিসাব        ডে:
           আদায় খরচ হিসাব    ডে: (যদি থাকে)
           ব্যাংক বিল আদায় হিসাব ক্রে:

ব্যাংকের বইতে জাবেদা হবে—
          নগদান হিসাব                  ডে:
          মক্কেল বা বিল জমাকারী হিসাব      ক্রে:
          আদায় খরচ হিসাব              ক্রে: (যদি থাকে)

৭। বিল প্রত্যাখ্যাত হলে—
আদেষ্টার বইতে জাবেদা:
          আদিষ্ট হিসাব                  ডে:
          প্রাপ্য বিল হিসাব                ক্রে:
          বা, অনুমোদন বলে প্রাপক হিসাব ক্রে:(যদি কাউকে অনুমোদন করা হয়ে থাকে)
          বা, ব্যাংক হিসাব          ক্রে: (যদি বাট্টা করা হয়ে থাকে)

অনুমোদন বলে প্রাপকের বইতে জাবেদা (যদি থাকে):
          আদেষ্টা হিসাব        ডে:
          ব্যাংক হিসাব        ক্রে: (যদি বাট্টা করা হয়)
          অনুমোদন বলে প্রাপক হিসাব ক্রে: (যদি অনুমোদন করা হয়)

ব্যাংক বা বাট্টাকারী প্রতিষ্ঠানের বইতে জাবেদা:
          আদেষ্টা/অনুমোদন বলে প্রাপক হিসাব ডে:
          বাট্টাকৃত বিল হিসাব ক্রে:
          নগদান হিসাব(নোটিং চার্জ) ক্রে: (যদি থাকে)

আদিষ্ট বইতে জাবেদা:
     প্রদেয় বিল হিসাব ডে:
নথিভুক্ত/নোটিং চার্জ হিসাব ডে: (যদি থাকে)
আদেষ্টা হিসাব ক্রে:

৮। মেয়াদপূর্তির পূর্বে বিলের টাকা পরিশোধ হলে—
আদেষ্টার বইতে জাবেদা:
           নগদান হিসাব    ডে:
           রিবেট হিসাব    ডে: (যদি ছাড় দেওয়া হয়)
           প্রাপ্য বিল হিসাব  ক্রে:

আদিষ্টের বইতে জাবেদা:
           প্রদেয় বিল হিসাব   ডে:
           নগদান হিসাব      ক্রে:
           রিবেট আয় হিসাব   ক্রে:

৯। বাণিজ্যিক বিলের ক্ষেত্রে নতুন করে বিলে অনুমোদন স্বীকার হলে—
জাবেদার ধারাবাহিকতা নিম্নরূপ:
ক্র:নং
আদেষ্টার বইতে
আদিষ্টর বইতে
১।
বিক্রয়ের জাবেদা
ক্রয়ের জাবেদা
২।
বিলের জাবেদা
বিলে স্বীকৃতির জাবেদা
৩।
বিল বাট্টাকরণের জাবেদা

৪।
বিল বাতিলের জাবেদা
বিল বাতিলের জাবেদা
৫।
আংশিক অর্থ প্রাপ্তির জাবেদা
আংশিক পরিশোধের জাবেদা
৬।
সুদের জাবেদা (আদিষ্ট/প্রাপ্ত সুদ)
সুদের জাবেদা (প্রদত্তসুদ/আদেষ্টা)
৭।
স্ট্যাম্প খরচের জাবেদা (আদিষ্ট/নগদান)
স্ট্যাম্প খরচের জাবেদা (স্ট্যাম্প খরচ/আদেষ্টা)
৮।
নতুন বিল প্রস্তুতের জাবেদা
নতুন বিলে স্বীকৃতির জাবেদা
৯।
মেয়াদ শেষে বিলের অর্থ পাওয়া
মেয়াদ শেষে বিল পরিশোধ হলে
১০।
মেয়াদ শেষে বিল প্রত্যাখ্যাত
মেয়াদ শেষে বিল প্রত্যাখ্যাত হলে

নতুন বিলের টাকার পরিমাণ হবে—
পুরাতন বিল             ***
যোগ: সুদ               ***
স্ট্যাম্প খরচ             ***
নোটিং চার্জ              ***
মোট পাওনা              ***
বাদ. নগদ প্রাপ্তি           ***
নতুন বিলের পরিমাণ       ***

১০। অর্থসংস্থানকারী বিনিময় বিল :
     এই বিলে মোট তিনটি পক্ষ থাকে।
যেমন: আদেষ্টা, আদিষ্ট ও ব্যাংক বা বাট্টাকারী প্রতিষ্ঠান

আদেষ্টার বইতে জাবেদা
(ক) বিল স্বীকৃতির জাবেদা
           প্রাপ্য বিল হিসাব   ডে:
           আদেষ্টা হিসাব     ক্রে:

(খ) বিল বাট্টাকরণের জাবেদা
           নগদান হিসাব   ডে:
           প্রদত্ত বাট্টা হিসাব ডে:
           প্রাপ্য বিল হিসাব ক্রে:

(গ) বিলের আংশিক অর্থ প্রদানের জাবেদা
           আদিষ্ট হিসাব    ডে:
           নগদান হিসাব   ক্রে:
           প্রদত্ত বাট্টা হিসাব ক্রে: (বাট্টার অংশও সমান হারে দেখাতে হবে)

(ঘ) মেয়াদ শেষে বিলের অবশিষ্ট অর্থ প্রদান
           আদিষ্ট হিসাব    ডে:
           নগদান হিসাব   ক্রে:

(ঙ) মেয়াদপূর্তিতে বিল প্রত্যাখ্যাত হলে
           আদিষ্ট হিসাব    ডে:
           ব্যাংক হিসাব    ক্রে:

(চ) আদিষ্ট দেউলিয়া ঘোষিত হলে তার নিকট হতে পাওনাদার পূর্ণ নিষ্পত্তিতে টাকার নির্দিষ্ট অর্থ প্রাপ্ত হলে
           নগদান হিসাব  ডে:
           অনাদায়ী পাওনা হিসাব ডে:
           আদিষ্ট হিসাব   ক্রে:

আদিষ্টের বইতে জাবেদা
(ক) বিল স্বীকৃতির জাবেদা
           আদেষ্টা হিসাব   ডে:
           প্রদেয় বিল হিসাব  ক্রে:

(খ) বিল বাট্টাকরণের পর টাকা পাওয়া গেলে জাবেদা
           নগদান হিসাব   ডে:
           প্রদত্ত বাট্টা হিসাব ডে:
           আদেষ্টা হিসাব   ক্রে: 
(গ) মেয়াদ শেষে বিল পরিশোধের জন্য আদেষ্টার অংশ পাওয়া গেলে জাবেদা
           নগদান হিসাব    ডে:
           আদেষ্টা হিসাব    ক্রে:
(ঘ) মেয়াদ শেষে বিল পরিশোধ হলে
           প্রদেয় বিল হিসাব    ডে:
           নগদান হিসাব   ক্রে:
(ঙ) মেয়াদপূর্তিতে বিল প্রত্যাখ্যাত হলে
           প্রদেয় বিল হিসাব    ডে:
           আদেষ্টা হিসাব    ক্রে:
(চ) দেউলিয়া ঘোষিত হলে তার দেনার পূর্ণ নিষ্পত্তিতে টাকার নির্দিষ্ট অর্থ প্রদান করা হলে
           আদেষ্টা হিসাব    ডে:
           নগদান হিসাব    ক্রে:
           ঘাটতি হিসাব    ক্রে: 

No comments:

Post a Comment